স্টাফ রিপোর্টের,
মোহাম্মদ রফিকুল আমিন ও মোহাম্মদ হোসাইন এবং লেঃ জেনারেল হারুনুর রশিদ(অবঃ) বর্তমান মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিঃ এর দায়িত্ব গ্রহণ এই খবরে অনেকের ঘুম নষ্ট ও চিন্তার কারন হয়েছে।
ডেসটিনি গ্রুপ মুক্ত হবেই ইনশাল্লাহ এমন আশা সদস্যদের মাঝে এটা এখন প্রায় নিশ্চিত।
এছাড়াও অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও কিছু লিডার এর স্বজনপ্রীতি এবং দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে দূরে সরে থাকা ব্যক্তি বিশেষ এবং ডেসটিনি যে সকল সিনিয়র লিডার গণ বিভিন্ন এমএলএম বা সমজাতীয় কোম্পানিতে তাদের টিম নিয়ে চলে গেছেন তাদের জন্য রয়েছে বড় সতর্কবার্তা।
মোহাম্মদ রফিকুল আমিন ও মোহাম্মদ হোসাইন কারামুক্তির মাধ্যমে ডেসটিনি গ্রুপের আবার গণজোয়ারের সৃষ্টি হবে এটা নিশ্চিত।
বর্তমানে মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিঃ এর নতুন কমিটি হয়েছে এই কারনে অনেকেই আতঙ্ক বা ভয়ে আছেন, কারন ডেসটিনি অনেক সিনিয়র লিডার ও শেয়ার হোল্ডারগণ ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিঃ এৱ কাছ থেকে,তাদের মোটা অংকের লোন নেওয়া আছে এখন যদি নতুন কমিটি সেই লোন পরিশোধের জন্য নোটিশ জারি করেন তাহলে তাদের সেই লোন পরিশোধ করিতে হবে, নয়তো আইনানুগ ব্যবস্থার সম্মুখীন হতে পারে? এই আতঙ্কে অনেকেই এখন রফিকুল আমিনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম কর্মকাণ্ড ও অপপ্রচার চালাচ্ছে।
রফিকুল আমিন কে কারাবদ্ধ রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করছে নিজেদের পিঠ বাঁচানোর জন্য।
ডি-টু-কে এসোসিয়েট লিমিটেড এই প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে রফিকুল আমীনকে বিতর্কিত করে সাধারণ বিনিয়োগকারী ক্রেতা পরিবেশকগনকে রফিকুল আমিনের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা মাত্র। কারণ ডি-টু-কে অ্যাসোসিয়েট এর সাথে রফিকুল আমিন এর প্রাতিষ্ঠানিক কোন সম্পর্ক নেই। এবং কারাগারে থেকে এখন সেটা সম্ভব নয়। অতএব রফিকুল আমিন কে নিয়ে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত সেই ষড়যন্ত্রকারীরা রফিকুল আমিন কিছুই করতে পারবে না।
ইনশাআল্লাহ রফিকুল আমিন এর বিরুদ্ধে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়ার পথে, লকডাউন এর কারণে সেটা এখন সাময়িক বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
কারাগার আটক থাকা অবস্থায়ও বাংলাদেশকে বেকার মুক্ত করা প্রত্যয় সুশীল সমাজের বিশিষ্টজনদেৱ
নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে !
ষড়যন্ত্রকারীরা যতই ষড়যন্ত্র করুক তাৱা নিজেদেৱই বিপদ ডেকে আনছেন।