শহীদ জিয়ার আদর্শে গড়া রাজপথের এক লড়াকু সৈনিক ঘাগড়ার বিএনপি নেতা ইউনুছ আলী শেখ।

 

ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ
মোঃ ইউনুছ আলী শেখ ময়মনসিংহের সদর উপজেলার ঘাগড়ার ইউনিয়নের বিএনপির একজন ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতা। যিনি সাবেক রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে অবিচল থেকে মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। কর্মনিষ্ঠা এবং আদর্শের প্রতি একনিষ্ঠ কর্মী হয়ে নিরলস শ্রমের মাধ্যমে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলে ছিলেন শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শিক চেতনা ধারণকারী জনকল্যাণকামী একজন নেতা হিসেবে। ঘাগড়া ইউনিয়নে তথা ময়মনসিংহ সদর উপজেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি হয়ে উঠেছেন নির্লোভ, সৎ, ত্যাগী, সাহসী, স্বাধীনতা ও মুক্তিকামী এমন একজন সফল রাজনৈতিক, যার চেতনায় সর্বদাই বিরাজ করে দেশ ও সমাজের কল্যাণ। আদর্শবাদ, সততা ও মানবতার ধারা বজায় রেখে জীবনপথ পাড়ি দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। সমাজহিতৈষী নির্মোহ রাজনীতিবিদ ইউনুছ আলী শেখ সৌম্য-শান্ত-নম্র অথচ দৃঢ়চেতা মনোভাবের এক মূর্ত প্রতীক, যিনি সময়কে প্রভাবিত করছেন আপন কীর্তি দ্বারা। এজন্যই তিনি ঘাগড়া ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের কাছে অনেক প্রিয় ও কাছের মানুষ।

তিনি এলাকায় মানুষের বিভিন্ন বিপদে-আপদে পাশে থাকার পাশাপাশি শহীদ জিয়ার স্বপ্নপূরণেও দলের চলমান দুঃসময়েও দলের একজন বিশ্বস্ত যোদ্ধা হিসাবে দলীয় নির্দেশনা মোতাবেক প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে সবসময় রাজপথে সাহসী ভূমিকা পালন করছেন। শহীদ জিয়াউর রহমান ঘোষিত ১৯দফাকে ময়মনসিংহে জনপ্রিয় করতে সীমাহীন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।এ জন্য তিনি অনেক মিথ্যা বানোয়াট মামলায় হয়রানি সহ বিভিন্নভাবে হয়রানির শিকার হয়েছেন। অসম্ভব মেধাবী এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতাকর্মীদের কাছে জনপ্রিয় নেতা মোঃ ইউনুছ আলী শেখ সাবেক সাধারণ সম্পাদক,ঘাগড়া ইউনিয়ন যুবদল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক-৬নং ওয়ার্ড বিএনপি,সাবেক সাধারণ সম্পাদক,ইউনিয়ন বিএনপি,
সাবেক সদস্য-কোতুয়ালী বিএনপি ও জেলা শাখার বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি ময়মনসিংহের সাবেক এমপি মরহুম একেএম ফজলুল হক, দেলোয়ার খান দুলু, কোতুয়ালী বিএনপির সাবেক সভাপতি শহীদুল ইসলাম ও সম্পাদক এম এ সুরুজ, সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ জিয়া উদ্দিন শাকির,সাধারন সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন,সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মরহুম কামরুল ইসলাম ওয়ালিদ,সাধারন সম্পাদক, হেলাল আহমেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক, আব্দুল আজিজ,জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মরহুম মোশাররফ হোসেন এফসিএ,সাধারন সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ,সাংগঠনিক সম্পাদক আলম, এবং ছাত্রদল,যুবদল সহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দের সাথে রাজনৈতিক বিভিন্ন কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণ করেছেন।
বর্তমানে জেলা বিএনপির ১নং যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন বাবলু ও রুকুনুজ্জামান রুকুন এবং উপজেলা ১৩ ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দের সাথে সুসম্পর্ক রেখে দলীয় কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।
এছাড়াও সামাজিক ভাবে তিনি স্থানীয় পাড়াইল মেজবাহুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা সাবেক সভাপতি হিসাবে-ঘাগড়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় সাবেক বিদ্যুৎ সাহী,পাড়াইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক সদস্য হিসাবে দায়িত্বে থেকে এলাকায় শিক্ষা ব্যবস্থা কে উন্নীত করণে শ্রম দিয়ে বর্তমানে শেখ ইউনুছ আলী পাইলট স্কুল নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে করে গরীব -,মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিনা মুল্যে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ করে দিয়ে এলাকায় শিক্ষার মানকে এগিয়ে নিচ্ছেন। একই সাথে গরীব হত-দরিদ্র অসহায়দের বিভিন্ন ভাবে সহযোগীতা করেও সুনাম অর্জন করেছেন। চলমান করোনায় মানুষের পাশে দাড়াতে ত্রাণ সামগ্রী,শাড়ী,লুঙ্গি বিতরন সহ যেকোন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে সার্বক্ষণিক পাশে থেকেও
জনকল্যাণমোলক কর্মকাণ্ডেও এলাকায় ব্যাপক প্রশংসা ও আলোচনার স্থান দখল করে নিয়েছেন।
বিভিন্ন মামলা-হামলায় নির্যাতিত এই নেতা বর্তমানে কোন পদ পদবীতে না থকলেও তিনি বিএনপির চলমান দুঃসময়ে দল ক্ষমতা শুণ্য থাকলেও দলীয় নির্দেশে প্রতিটি আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়েন।
তার আদর্শ ও অনুপ্রেরণায় বিভিন্ন দল থেকে অনেকে বিএনপিতে যোগদান করছেন।